dexilend 30 খাওয়ার আগে না পরে
আজকের আর্টিকেলটি পড়লে আপনি জানতে পারবেন dexilend 30 খাওয়ার আগে না পরে। তাই এ বিষয়ে যদি আপনার আগ্রহ হয়ে থাকে এবং এ বিষয়টি যদি আপনার জানতে চেয়ে থাকেন তাহলে কিন্তু অবশ্যই শেষ পর্যন্ত পড়ে জেনে নিবেন। চলুন বাড়তি কথা না বলে আর্টিকেলের মূল আলোচ্য বিষয় জেনে নেওয়া যাক।
আমার অনেক ব্যক্তির আছে যারা শুধুমাত্র গ্রহন করে ফেলে কিন্তু যেটা আর কখনোই করা উচিত হবে না। তাই আপনি যদি একজন সচেতন ব্যক্তি হয়ে থাকেন এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার সম্মুখীন না হন তো চান তাহলে কিন্তু আপনাকে অবশ্যই dexilend 30 খাওয়ার আগে না পরে তার জেনে রাখা হবে। আর এই আর্টিকেল জুড়েই কিন্তু আপনাকে সকল তথ্যপ্রদানের পাশাপাশি আরও অতিরিক্ত মূল্যায়নভাবে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
dexilend 30 এর কাজ কি। dexilend 30 কিসের ঔষধ
ওষুধের কার্যকারিতা কথা বলতে গেলে কিন্তু আপনাকে আরো বেশ কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখার লাগবে যেগুলো আপনি অবশ্যই জানতে পারবেন। যেহেতু এটি খুব সেনসিটিভ বিষয়ের অবশ্যই তাই আবেগ যদি অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন না করেন তাহলে কিন্তু অবশ্যই কিন্তু মারাত্মক ক্ষতির মুখোমুখি হতে পারেন।
তাই নিজের স্বার্থের যত্ন রাখতে কিন্তু আপনাকে অবশ্যই এই কাজগুলো অনুসরণ করতে হবে এবং মাথায় রেখে ঔষধ সে ঔষধ সেবনের বিষয়ে আপনাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে নিতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে বিষয়টি এরকম হয়ে যায় আপনি কার্যকারিতা জানেন কিন্তু ওষুধ খাওয়ার নিয়ম জানেন না তাহলে কিন্তু খাবেন আপনাকে সকল বিষয়ে সম্মুখ ধারণা লাভ করার পরে কিন্তু আপনি সেটা সেবন করতে পারবেন।
জনসাধারণের জন্য আসলে আমরা যেভাবে ফার্মেসি থেকে ওষুধ ক্রয় করে সেবন করে ফেলি এটা কিন্তু একদম অনুচিত কাজ। বহির্বিশ্বে আপনি এমন একটি দেশ হবেন না যেখানে ফার্মেসিতে এভাবে আপনাকে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ দিয়ে দিবে। তাদের কাছ থেকে ঔষধ নিতে গেলে আপনাকে অবশ্যই একটি প্রেসক্রিপশন হাতে নিয়ে যেতে হবে যেখানে চিকিৎসকের নির্দেশনা থাকবে আপনাকে উৎপন্ন করানোর জন্য।
আচ্ছা যাই হোক এখন বিষয়টা হচ্ছে আপনি কিন্তু এ ধরনের ওষুধ গুলো একা একা সেবন করা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন না কখনো এই বিষয় যেহেতু সেনসিটিভ তাই একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের নির্দেশনা গ্রহণ করতে হবে। আপনার রোগের পরিধি যদি বেশি হয়ে থাকে তাহলে কিন্তু আপনি কখনোই সাধারণভাবে বুঝতে পারবেন জানতেও পারবেন না।
এমন ও অনেক রোগ কিন্তু যেগুলো সাধারণ লক্ষণের মাধ্যমে প্রকাশ পায় কিন্তু সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ না করার কারণে সেগুলো মারাত্মক ধারণ করে নিতে পারে। এই বিষয়গুলো সম্পর্কে যাতে আপনার সাথে কথা অবলম্বন না করতে পারেন তাহলে মারাত্মক সম্মুখীন হতে পারেন ভবিষ্যতে। এখন বিষয়টা হলো এটা যে ওষুধ সেটার মানে মূল কার্যকারিতা হলো যেকোনো ধরনের আলসার রুম থেকে মানে মুক্তি প্রদান করা বা আলসারের নিরাময় করে থাকা।
অনেক ক্ষেত্রে এরকম হয় যে পাকস্থলীতে অতিরিক্ত পরিমাণে এসিডের কারণে পাকস্থলীর প্রাচীর ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যায়। কিংবা মারাত্মক রকমের অসহ্যকর জল যন্ত্রণা হয়। এরকম পরিস্থিতি থেকে যদি আপনি পরিত্রাণ পেতে চান তাহলে কিন্তু অবশ্যই সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে আপনি রেহাই পেতে চান তাহলে কিন্তু আপনাকে অবশ্যই সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে।
dexilend 30 হলো এমন একটি ওষুধ সেবনের ফলে কিন্তু আলসার জনিত সমস্যা কিন্তু দূর হয়ে যায় তবে ওষুধটি দীর্ঘদিন যাবত সেবন করতে হয় নিয়মিত একদম নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসরণ করে।
dexilend 30 খাওয়ার নিয়ম
যত এই ওষুধটি অনেক ঝুঁকিপূর্ণ রোগের জন্য নিরাময় হিসেবে কাজ করে থাকে তাই এটি সেবনের কিন্তু অনেক বিধি নিষেধ রয়েছে। তো এক্ষেত্রে যে কথাটা বলা যায় কিং বর্জ্য কথাটা পড়তে হবে সেটা হচ্ছে যে খাওয়ার নিয়ম যদি আপনি অনুসরণ না করেন তাহলে কিন্তু কোন প্রকার উপকারিতা পাবেন না কিন্তু পেলেও আসলে পরিপূর্ণ উপকারিতা।
কিন্তু আপনি যদি সঠিক নিয়ম অনুসরণ করেন তাহলে মাত্র কয়েকদিন সেবনের ফলে কিন্তু উপকারিতা অনুভব করতে পারবেন এবং সেগুলো ভবিষ্যৎ আপনাকে আরো ভালো ফিডব্যাক দিতে পারবে। আর সবথেকে বড় কথা হলো যে সঠিক নিয়মে সেবন করলে মোটামুটি সকল ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থেকে মুক্তি পাওয়া যায় মুক্ত থাকা যায়।
সে ক্ষেত্রে আপনি যদি প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে থাকেন এক্ষেত্রে দিনে একবার করে সেবন করবেন। আর একটা কথা সেটা মাথায় রাখতে হবে এটা কিন্তু মোটামুটি চার সপ্তাহ পর্যন্ত একাধারে সেবন করতে হবে। আপনি যদি এর মধ্যে কোন একটা দিন বাদ দিয়ে দেন তাহলে কিন্তু কার্যকারিতা দেখানো যেতে পারে। যেহেতু এই ঔষধ গুলো ডোস আকারে সেবন করানো হয় তাই আপনাকে অবশ্যই এই নিয়ম অনুসরণ করে চলতে হবে।
dexilend 30 খাওয়ার আগে না পরে
আপনি ইতিমধ্যে আমাদের আর্টিকেল এর মূল আলোচনা বিষয়ে অন্তর্ভুক্ত হয়ে গিয়েছেন অংশের মধ্যে চলে এসেছে। তো এখন বিষয়টা হচ্ছে যে dexilend 30 খাওয়ার আগে না পরে এটা যদি আপনি সরাসরি ডাইরেক্ট জানতে চান তাহলে বলা যেতে পারে যে এটা আপনাকে অবশ্যই খাবার আগে মিনিমাম 20 থেকে 30 মিনিট আগে সেবন করতে হবে।
তবে খাওয়ার পরে এই ওষুধটি সেবন কলেজে কার্যকারিতা পাবেন এরকম নয় সে ক্ষেত্রে কার্যকারিতা কম পেতে পারেন। তাই চিকিৎসকদের মতামত হলো যে আপনাকে অবশ্যই এটি সেবন করতে হবে খাওয়ার পূর্বেই।
dexilend 30 এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
প্রায় প্রত্যেকটি ওষুধের কিন্তু পারসা পত্রিকায় রয়েছে সেটা হোক কম বা বেশি। তেমনভাবে কিন্তু dexilend 30 এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। তবে আপনি যদি সঠিক নিয়ম অনুসরণ করেন তাহলে কিন্তু এ ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থেকে মোটামুটি রক্ষা পেতে পারবেন। তবে আপনি যদি অনিয়ন্ত্রিত মাত্র সেবন করতে থাকেন তাহলে কিন্তু সকল রকমের দেখা দিতে পারে।
আর এই ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া করলে কিন্তু সাধারণ অবস্থায় থাকলে পরবর্তীতে মারাত্মক রোগ ধারণ করতে পারে। আপনাকে অবশ্যই এ ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলো সম্পর্কে সচেতনতা অবলম্বন করতে হবে। এর অপকারিতা গুলোর মধ্যে রয়েছে মাথাব্যথা, আর কিডনিজনিত সমস্যা, জয়েন্টের ব্যথা, এলার্জি ইত্যাদি।
আমাদের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url